শুক্রবার, ৩১ মে ২০২৪, ০৯:১১ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ঘূর্ণিঝড় রেমাল: ১৯ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত বাহুবল উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাদ, সুন্দর ও দাঙ্গামুক্তভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে বাসার ছাদে আম পাড়তে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু রেমাল পরিণত প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে, মহাবিপদ সংকেত বাহুবলে ৫ আওয়ামীলীগ নেতাকে হারিয়ে আলেম চেয়ারম্যান নির্বাচিত শান্তিপূর্ণ ও বিশ্বাস যোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত করতে পুলিশ বদ্ধপরিকর- এসপি আক্তার হোসেন জনগণ যাকে ভালবাসবে, দায়িত্ব দিতে চাইবে, তাকেই দেবে- জেলা প্রশাসক বাহুবলে বিয়ের আনন্দ-ফুর্তি চলাকালে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবতীর মুত্যু বাহুবল উপজেলা নির্বাচন : ২০ প্রার্থীর মাঝে নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দ বাহুবল উপজেলা আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা অনুষ্ঠিত

বিশ্ববাসীর কাছে তিনি আজ ‘মানবতার জননী’ ও ‘উন্নয়নের বাতিঘর’

তরফ নিউজ ডেস্ক: চারবারের প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ৭৪তম জন্মদিন আগামীকাল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিবের ৫ সন্তানের মধ্যে জ্যেষ্ঠ শেখ হাসিনা ১৯৪৭ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন। শেখ হাসিনা তার রাজনৈতিক মেধা-দক্ষতা ও প্রজ্ঞা দিয়ে আজ সারা বিশ্বে আলোচিত একজন রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে পরিচিত।

অসাম্প্রদায়িক চেতনার আলোকমশাল জ্বালিয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণকারী প্রগতিশীল পক্ষের ঐক্যের প্রতীকে পরিণত হয়েছেন। দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের কাছে শেখ হাসিনা যেমন আশা-ভরসার প্রতীক, তেমনি বিশ্বের অসহায়দের কাছে তিনি হলেন ‘মানবতার মা’।
টানা ৩ বার ক্ষমতায় থাকা শেখ হাসিনা দেশের উন্নয়নে যেমন নিরলস কাজ করে চলেছেন, তেমনি বিশ্বের সমস্যা-সঙ্কট নিরসনেও রেখে চলেছেন সাহসী ভূমিকা।
বাংলাদেশসহ বিশ্ববাসীর কাছে তিনি আজ ‘মানবতার জননী’, ‘উন্নয়নের বাতিঘর’ হিসেবে পরিচিত।

গত কয়েক বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের কারণে জন্মদিনে শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও এবার তার ব্যতিক্রম ঘটলো। বৈশ্বিক মহামারি করোনার কারণে এবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশন ভার্চুয়ালি হওয়ায় দেশেই জন্মদিন কাটছে জনমুখী নেতা শেখ হাসিনার। প্রিয় নেতার জন্মদিনকে ঘিরে রাজধানীসহ সারাদেশে একাধিক কর্মসূচী পালিত হবে।
এর মধ্যে রয়েছে কেন্দ্রীয়ভাবে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে বাদ জোহর এবং দেশের সকল মসজিদে দোয়া ও মিলাদ মাহফিল। বেলা সাড়ে ৩টায় বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিশেষ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া সকাল ৯টায় আন্তর্জাতিক বৌদ্ধ বিহার (মেরুল বাড্ডা), সকাল ১০ টায় খ্রিস্টান এসোসিয়েশন বাংলাদেশ (সিএবি) মিরপুর ব্যাপ্টিস্ট চার্চ, সকাল ৬টায় তেজগাঁও জকমালা রাণীর গীর্জা এবং সকাল ১১টায় ঢাকেশ্বরী মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হবে। একইদিনে ঢাকাসহ সারাদেশে সকল তৃণমূল ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল, বিশেষ প্রার্থণা, আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সাথে সামঞ্জস্য রেখে যথাযথ স্বাস্থ্য সুরক্ষা বিধি মেনে দিনটি উদ্যাপন করা হবে বলে জানা গেছে।

শেখ হাসিনার শিক্ষাজীবন শুরু হয় টুঙ্গীপাড়ার এক পাঠশালায়। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে শেখ মুজিবুর রহমান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু পরিবারকে ঢাকায় নিয়ে আসনে। পুরানো ঢাকার মোগলটুলির রজনী বোস লেনে বসবাস শুরু করেন। পরে যুক্তফ্রন্ট মন্ত্রিসভার সদস্য নির্বাচিত হলে আবাস স্থানান্তরিত হয় ৩ নম্বর মিন্টো রোডের সরকারি বাসভবনে। ১৯৫৬ সালে শেখ হাসিনা ভর্তি হন টিকাটুলির নারীশিক্ষা মন্দির বালিকা বিদ্যালয়ে। ধামিণ্ডির ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর রোডের বাড়িতে বসবাস শরু করেন ১৯৬১ সালের ১ অক্টোবর।

এরপর ১৯৬৫ সালে আজিমপুর বালিকা বিদ্যালয় থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন শেখ হাসিনা । ১৯৬৭ সালে বকশী বাজারের ইন্টারমিডিয়েট গভর্নমেন্ট গার্লস কলেজ (বর্তমান বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা মহাবিদ্যালয়) থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেন। কলেজে অধ্যয়নকালে তিনি কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি (ভিপি) পদে নির্বাচিত হন। একই বছর কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং পরের বছর সভাপতি হন। ১৯৭৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যারয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন শেখ হাসিনা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সক্রিয় সদস্য শেখ হাসিনা সংগঠনের রোকেয়া হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই শেখ হাসিনা সব গণআন্দোলনে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন।

রাজনৈতিক পরিবারে জন্মগ্রহণ করায় কিশোর বয়স থেকেই বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার রাজনীতিতে পদচারণা। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সর্ববৃহৎ ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগের নেত্রী হিসাবে তিনি আইয়ুব-বিরোধী আন্দোলন এবং ৬-দফা আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৬৬ সালে বঙ্গবন্ধু উত্থাপিত ৬-দফা দাবিতে তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে এক অভূতপূর্ব গণজাগরণ সৃষ্টি হয়। শাসকগোষ্ঠী ভীত-সন্তস্ত্র হয়ে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করে। শুরু হয় প্রচণ্ড দমন-নির্যাতন-নিপীড়ন। আটক থাকা অবস্থাতেই বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী দায়ের করে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা। তার জীবন ও পরিবারের ওপর নেমে আসে গভীর শঙ্কা, অনিশ্চয়তা ও অসহনীয় দুঃখ-কষ্ট। এই ঝড়ো দিনগুলিতেই, কারাবন্দি পিতার আগ্রহে ১৯৬৭ সালের ১৭ নভেম্বর পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম. এ ওয়াজেদ মিয়ার সাথে শেখ হাসিনা বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। বিয়ের কিছুদিন পর শুরু হয় বাঙালি জাতির ১১-দফা আন্দোলন, ৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান। শেখ হাসিনা ছাত্রলীগ নেত্রী হিসেবে তাতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন।

১৯৭৫ সালের ১৫ আস্টের কালোরাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারের হত্যার সময় শেখ হাসিনা ও তার ছোট বোন শেখ রেহানা পশ্চিম জার্মানিতে অবস্থান করার কারণে বেঁচে যান। পরে রাজনৈতিক আশ্রয়ে তিনি ৬ বছর ভারতে নির্বাসিত জীবনযাপন করেন। ১৯৮০ সালে ইংল্যান্ড থেকে তিনি তৎকালীন স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন শুরু করেন।
১৯৮১ সালের ১৪, ১৫ ও ১৬ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ইডেন হোটেলে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ঐতিহাসিক কাউন্সিল অধিবেশনের মধ্য দিয়ে জাতির এক ক্রান্তিলগ্নে শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে তাকে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত করা হয়।

সামরিক শাসকদের রক্তচক্ষু ও নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেন শেখ হাসিনা। দেশে ফিরে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াই শুরু করেন। সে লড়াইয়ের পাশাপাশি শেখ হাসিনা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা, যুদ্ধাপরাধী ও বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিচারের জন্য জনমত গঠন প্রক্রিয়াও শুরু করেন। তার অবিচল অবস্থানের কারণে বঙ্গবন্ধু হত্যাকারী ও শীর্ষ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হয়েছে।

এরপর দীর্ঘ ২১ বছর ধরে সামরিক জান্তা, স্বৈরশাসন ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে চলে একটানা অকুতোভয় সংগ্রাম। জেল-জুলম, অত্যাচার কোনোকিছুই তাকে টলাতে পারেনি এক বিন্দু।

স্বীয় যোগ্যতায় আলোকিত নেতা শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে ১৯ বার সশস্ত্র হামলা করা হয়। এছাড়া অসংখ্য বার তুচ্ছ কারণে ও রাজনৈতিকভাবে কোণঠাসা করার জন্য শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার বা অন্তরীণ করা হয়। জিয়া ও এরশাদ সরকারের আমলে তিনি অসংখ্যবার গৃহবন্দি, অন্তরীণ বা গ্রেপ্তার হন। ১/১১ সরকারের আমলেও তিনি গ্রেপ্তার হয়ে দীর্ঘদিন কারাভোগ করেন। খালেদা জিয়ার নেতৃত্বাধীন বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলার মতো জঘন্য ঘটনাও ঘটে।

১৯৮১ থেকে ১৯৯৬ সাল। মাঝে দীর্ঘ সংগ্রাম, মৃত্যুভয়কে তুচ্ছ করে সামনে এগিয়ে চলা আর দলকে সংগঠিত করে জনমত তৈরিতে দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে ছুটে চলা। এরপর আসে কাক্সিক্ষত সাফল্য। ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় আসে। আর সব মিলিয়ে ১৯৭৫ সালের পর প্রায় ২১ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ।

প্রথমবারের মতো ১৯৯৬ সালের ২৩ জুন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। এরপর ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের পর ১২ জানুয়ারিতে তৃতীয় এবং ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর নির্বাচনের পর ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি মিলিয়ে টানা তিনবারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্বভার গ্রহণ করেন শেখ হাসিনা। সব মিলিয়ে চার বার তিনি বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।

২০০৬ সালে ২৮ অক্টোবর বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের শাসনের অবসান হলেও সংবিধান লঙ্ঘন করে বিএনপির রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদ নিজেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদ দখল করেন। এর প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনা নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। গণ-আন্দোলনে প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হন ইয়াজউদ্দিন। এরপর ফখরুদ্দীন আহমেদের নেতৃত্বে গঠিত হয় নতুন তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

১/১১-এর পর শুরু হয় নতুন ষড়যন্ত্র। শেখ হাসিনাকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেয়ার জন্য হাজির করা হয় ‘মাইনাস টু ফর্মুলা’। শেখ হাসিনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে দেশে ফিরে আসার সময় বেআইনীভাবে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারি নিষেধাজ্ঞা, ষড়যন্ত্র ও মৃত্যুভয় উপেক্ষা করে ২০০৭ সালের ৭ মে ফিরে আসেন প্রিয় স্বদেশে। এর মাত্র দু’মাস পর ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই নিজ বাসভবন সূধাসদন থেকে শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। জাতীয় সংসদ এলাকায় একটি অস্থায়ী কারাগারে তাকে বন্দি করে রাখা হয়। তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয় একের পর এক ষড়ন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা। গণ দাবির প্রেক্ষিতে শেখ হাসিনাসহ রাজনৈতিক নেতাদের মুক্তি দিতে বাধ্য হয় সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার।

ব্যক্তিজীবনে শেখ হাসিনা আদর্শ গৃহিণী ও মা হিসেবে নিজের দায়িত্ব পালনে সবসময় অগ্রণী ছিলেন। রাষ্ট্রীয়, সরকারি এবং সাংগঠনিক দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সংসারের দায়িত্ব পালনও করেছেন অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে। স্বামী আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন পরমাণুবিজ্ঞানী প্রয়াত এম ওয়াজেদ মিয়া ২০০৯ সালের ৯ মে ইন্তেকাল করেন। তার জ্যেষ্ঠ পুত্র সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয় আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন তথ্যপ্রযুক্তি বিশারদ। তিনি প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্বপালন করছেন। একমাত্র কন্যা সায়মা হোসেন ওয়াজেদ পুতুল একজন মনোবিজ্ঞানী এবং তিনি অটিস্টিক শিশুদের কল্যাণে কাজ করছেন।
প্রযুক্তি গবেষণা ও উন্নয়ন, রান্না করা, গান শোনা, বই পড়া এবং লেখালেখির প্রতি তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন

ওয়েবসাইটের কোন কনটেন্ট অনুমতি ব্যতিত কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Design & Developed BY ThemesBazar.Com